মঙ্গলবার, মার্চ ১৯, ২০২৪

৫ চৈত্র ১৪৩০

সরকার অনুমোদিত অনলাইন গণমাধ্যম
BD.GOV.REG.NO-88

মঙ্গলবার, মার্চ ১৯, ২০২৪

৫ চৈত্র ১৪৩০

সরকার অনুমোদিত অনলাইন গণমাধ্যম
BD.GOV.REG.NO-88
**সদ্যপ্রাপ্ত সংবাদ**

>> অবসর ভেঙে বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা দলে হাসারাঙ্গা

>> দাবি না মানায় সাত দিনের ক্লাস বর্জন কুবি শিক্ষক সমিতির

>> মুক্তিযুদ্ধের প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ দিবস আজ

>> মুলতানকে কাঁদিয়ে ইসলামাবাদের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়

>> খালেদা জিয়ার স্থায়ী মুক্তির আবেদনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ

>> দুপুরের মধ্যে ৪ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা

>> ভোরে গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলা, ২০ ফিলিস্তিনি নিহত

>> সাংবাদিকরা যাতে হয়রানির শিকার না হয় সেটা নিশ্চিত করা হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী

>> জিএসপি সুবিধা পেতে আয়ারল্যান্ডের সমর্থন চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী

>> সিরিজ জয়ে টাইগারদের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন

আপনি পড়ছেন : স্বাস্থ্য

রোজায় বুক জ্বালাপোড়া প্রতিরোধে করণীয়


DhakaReport24.com || 2022-04-04 02:48:00
রোজায় বুক জ্বালাপোড়া প্রতিরোধে করণীয়

প্রত্যেক মুসলিম প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ মস্তিষ্কের সক্ষম নারী-পুরুষের নামাজ, রোজাসহ শরিয়তের সব হুকুম পালন করা ফরজ। রোজা ও নামাজ ফরজ হওয়ার জন্য বয়স মুখ্য নয়, কেউ বালেগ হলে বা সাবালকত্ব অর্জন করলেই তার ওপর রোজা ও নামাজ ফরজ হয়ে যায়।

রোজায় গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা খুব সাধারণ একটি বিষয়। সাধারণত খাদ্যাভাস, সুষম উপাদানের পরিবর্তে বেশি ভাজাপোড়া খেলে এ ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। অনেকের শেষ বিকেলে বমিবমি ভাব দেখা দেয়। সারা দিন অনাহার বা উপবাসের কারণে এমন হয়ে থাকে। তবে এ নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত হওয়ার কারণ নেই। মূলত পেটে জমে থাকা এসিড বের হওয়ার কারণে বমিবমি ভাব হয়। তবে পেটে সমস্যা তৈরি করে এমন খাবার গ্রহণের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। প্রয়োজনে ওমিপ্রাজল খাওয়া যেতে পারে।

রোজায় বুক জ্বালাপোড়াকে চিকিৎসা বিদ্যার পরিভাষায় রিপ্যাক্স সিনড্রম বলা হয়। এটির কারণে স্বাভাবিক কর্মকাণ্ড ব্যাহত হলে তাকে আমরা রিপ্যাক্স ডিজিস বলে থাকি। এ রোগের প্রধান উপসর্গ বুক জ্বালাপোড়া করা। বুকে ব্যথা হয়, মুখে পানি আসে। টক পানি আসে। অনেক সময় হৃদরোগের ব্যথার সাথে এ ব্যথার মিল পাওয়া যায়। এজন্য অনেকে মধ্যে এ ব্যথা ভীতির কারণ হয়ে ওঠে।

এ ধরনের সমস্যা হলে চিকিৎসার আগে প্রতিরোধ করা বেশি প্রয়োজন। এজন্য অতিরিক্ত তৈলাক্ত, চর্বিযুক্ত ও ফ্রাইড খাবার পরিহার করা দরকার। আরও কিছু নিয়ম মেনে চললে রোগটি প্রতিরোধ করা যায়। তাহলো- একবারে পেটভর্তি করে খাবার খাওয়া যাবে না। অল্প পরিমাণে বারবার খেতে হবে। খাওয়ার সাথে সাথে পানি পান করা ঠিক না। কিছুক্ষণ পরে পান করতে হবে।

অনেকের অভ্যেস খাওয়ার পরপরই বিছানায় শুয়ে পড়া। এটা করা যাবে না। খাবার গ্রহণের অন্তত দুই ঘণ্টা পর বিছানায় যেতে হবে। এর পাশাপাশি ওমিপ্রাজল জাতীয় ওষুধ খেলে উপকার হবে। এর মধ্যে আমরা এক্সিয়াম মাপস খাওয়ার পরামর্শ দেই, এটি খুবই কার্যকর। ওষুধটি সকাল-বিকেল দুটি করে খেলে স্বস্তিতে থাকা সম্ভব হবে।

ঢাকারিপোর্ট২৪.কম/এমআই/আরএএম