মঙ্গলবার, মার্চ ১৯, ২০২৪

৫ চৈত্র ১৪৩০

সরকার অনুমোদিত অনলাইন গণমাধ্যম
BD.GOV.REG.NO-88

মঙ্গলবার, মার্চ ১৯, ২০২৪

৫ চৈত্র ১৪৩০

সরকার অনুমোদিত অনলাইন গণমাধ্যম
BD.GOV.REG.NO-88
**সদ্যপ্রাপ্ত সংবাদ**

>> অবসর ভেঙে বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কা দলে হাসারাঙ্গা

>> দাবি না মানায় সাত দিনের ক্লাস বর্জন কুবি শিক্ষক সমিতির

>> মুক্তিযুদ্ধের প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ দিবস আজ

>> মুলতানকে কাঁদিয়ে ইসলামাবাদের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়

>> খালেদা জিয়ার স্থায়ী মুক্তির আবেদনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত আজ

>> দুপুরের মধ্যে ৪ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা

>> ভোরে গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলা, ২০ ফিলিস্তিনি নিহত

>> সাংবাদিকরা যাতে হয়রানির শিকার না হয় সেটা নিশ্চিত করা হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী

>> জিএসপি সুবিধা পেতে আয়ারল্যান্ডের সমর্থন চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী

>> সিরিজ জয়ে টাইগারদের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন

আপনি পড়ছেন : জাতীয়

মিয়ানমার সীমান্তে অবৈধ কর্মকাণ্ড বন্ধে গুলি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী


DhakaReport24.com || 2021-10-06 21:22:30
মিয়ানমার সীমান্তে অবৈধ কর্মকাণ্ড বন্ধে গুলি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী


মিয়ানমার দিয়ে অবৈধ অস্ত্র, মাদক চোরাচালান ও মানব পাচার বন্ধে প্রয়োজনে সীমান্তে গুলি চালানো হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ. কে. আব্দুল মোমেন।

তিনি বলেন, মিয়ানমার ও বাংলাদেশ বর্ডারে গুলি না চালানোর সিদ্ধান্ত হয়েছিল। কিন্তু অবৈধ কর্মকাণ্ড বন্ধে এখন থেকে গুলি চালানো হবে। তাহলে মানব, মাদক ও অস্ত্র চোরাচালান বন্ধ হবে।

সিলেটের এম. এ. জি. ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মঙ্গলবার ভারত সরকারের উপহারের অ্যাম্বুলেন্স হস্তান্তর অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মিয়ানমার থেকে অস্ত্র আসছে পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার জন্য। এই ব্যাপারে কূটনৈতিক লেভেলে মিয়ানমারের সঙ্গে কোন আলোচনা হচ্ছে কীনা? একজন সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে মি. মোমেন বলেন, কালকে আমার সঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আলাপ হয়েছে। আমরা তো খুব দানবীর দেশ। বর্ডারে কেউ আসলে আমরা মারি না। ভারত সরকার এবং বাংলাদেশ সরকার নীতিগত ভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে বর্ডারে একটা লোক মরবে না।

বাংলাদেশ-মিয়ানমার বর্ডারে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম আমরা কখনো গুলি চালাবো না। কালকে আমার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আলাপ হয়েছে। আগামীতে আমরা গুলি চালাবো। তখন এই ধরণের অপকর্ম, ড্রাগ ট্রাফিকিং, হিউম্যান ট্রাফিকিং কিংবা এই অস্ত্র পাচার আগামীতে এগুলো আসা সম্ভব না।

রোহিঙ্গা নেতা মহিবুল্লার হত্যা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মোমেন জানান, আমরাও তদন্ত করে সঠিক তথ্য নিতে চাই কারা মারলো। তাদের শাস্তি হবে, কেউ ছাড় পাবে না।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমারের সাথে আমাদের ইতিহাস আছে। ১৯৭৮ সালে মিয়ানমার থেকে দুই লক্ষ রোহিঙ্গা আসছিল। আলোচনার মাধ্যমে নিয়ে যায়। ১৯৯২ সালে দুই লক্ষ ৫৩ হাজার আসে। মিয়ানমার সরকার আলোচনা সাপেক্ষে দুই লক্ষ ৩৬ হাজার নিয়ে যায়। বাকি কিছু ইউএনএইচসিআর এর আশ্রয়ে থাকে।

তিনি বলেন, এবারের সংখ্যা ১১ লক্ষ। আমরা প্রত্যাবসনের জন্য জোর করি। ওরা লং টার্ম রিহাবিলেশনের চিন্তা করেন। বিভিন্ন ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি। গত চার বছর ধরে রাখাইনে কোন সংঘাত কোন মারামারি নেই। কিন্তু ওরা ওদের বলে না ওখানে যাও।

মোমেন বলেন, তাদের উদ্দেশ্য হল এখানে অনেক দিন থাকলে তাদের চাকরি অনেক দিন থাকে। এদের জন্য অনেক অনেক টাকা আসছে। এই টাকা কীভাবে খরচ হয় আমরা ঠিক সেটা জানি না। এটা দু:খজনক। আমাদের একমাত্র অগ্রাধিকার হচ্ছে রিপাট্রেশন। বাকি সব গুলো দ্বিতীয়।